Wellcome to National Portal
বাংলাদেশ গম ও ভুট্টা গবেষণা ইনস্টিটিউট গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৫ এপ্রিল ২০২৩

পটভুমি

বাংলাদেশ গম ও ভুট্টা গবেষণা ইনস্টিটিউট একটি সদ্য প্রতিষ্ঠিত গবেষণা প্রতিষ্ঠান। স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর সুযোগ্য নেতৃত্বের কারণে ত্বরান্বিত গম গবেষণা কর্মসূচীর মাধ্যমে দেশে গম গবেষণা কার্যক্রম শুরু হয় যা সফলভাবে ১৯৭৫ সালে সমাপ্ত হয়। ১৯৮৪ সালে দিনাজপুরে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের অধীনে গম গবেষণা কেন্দ্র স্থাপিত হয়। বিগত ২৮ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৮খ্রি. তারিখে তৎকালীণ ও বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দিনাজপুরে এক জনসভায় গম গবেষণা কেন্দ্র-কে পূর্ণাঙ্গ ইনস্টিটিউট-এ উন্নীতকরণের প্রতিশ্রুতি প্রদান করেন। প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে জুলাই ১৯৯৯ থেকে জুন ২০০৭ খ্রি. মেয়াদে “গম গবেষণা কেন্দ্রকে গম গবেষণা ইনস্টিটিউট-এ উন্নীতকরণের লক্ষ্যে ব্রিজিং প্রকল্প” বাস্তবায়িত হয়। ২০০৬ সালে গম ফসলের সাথে ভুট্টাকে যুক্ত করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।  বিগত ০৮ জুন ২০১৪খ্রি. তারিখে আন্ত:মন্ত্রণালয় সভায় কৃষি মন্ত্রণালয় কর্তৃক প্রস্তুতকৃত “বাংলাদেশ গম ও ভুট্টা গবেষণা ইনস্টিটিউট আইন-২০১৬ এর খসড়া চূড়ান্ত করা হয় এবং ৩১ অক্টোবর ২০১৬খ্রি. তারিখে মন্ত্রীসভায় আইনটি চূড়ান্ত অনুমোদন লাভ করে। গত ১৩ নভেম্বর ২০১৭খ্রি. তারিখে “বাংলাদেশ গম ও ভুট্টা গবেষণা ইনস্টিটিউট আইন, ২০১৭” মহান জাতীয় সংসদে পাশ হয়েছে এবং ২২ নভেম্বর ২০১৭খ্রি. গেজেট নোটিফিকেশনের মাধ্যমে উক্ত আইন বলবৎ হয়েছে। এর প্রধান কার্যালয় দিনাজপুর জেলার সদর উপজেলার নশিপুরে অবস্থিত। একজন মহাপরিচালক প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। মহাপরিচালক ২ টি উইং-যথা প্রশাসন ও অর্থ, প্রশিক্ষণ ও পরিকল্পনা ও প্রযুক্তি হস্তান্তর-এর মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানের সার্বিক কার্যক্রম পরিচালনা করেন। খসড়া সাংগঠনিক কাঠামো অনুযায়ী প্রতিষ্ঠানটির অধীন ৫টি আঞ্চলিক কেন্দ্র, ২টি বীজ উৎপাদন কেন্দ্র, ১৪ টি বিভাগ ও ১০টি শাখা রয়েছে।